জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয় ?

 জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয়:সাধারণত জিম করার পরে কাঁচা ছোলা খেলে এটি আমাদের শরীরে কি উপকার করে থাকে সে বিষয়ে আমরা অনেকেই জানিনা, এছাড়াও জিম করার আগেও পড়ে খালি পেটে ছোলা খেলে  কি কোন সমস্যা হবে সেই বিষয়ে আজকের এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরা হলো। 


জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয়


                    জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয়



আমরা অনেকেই আছি আমাদের শরীরে সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম করে থাকি, কিন্তু ব্যায়াম করার আগে ও পরে  আমাদের অনেক কিছু খেতে হয় যাতে করে আমরা টিক মতো ব্যায়াম টা করতে পারি।  আমরা অনেকেই সঠিক উপায়ে না জানার কারণে আমাদের শরীরের সৌন্দর্য আমরা ধরে রাখতে পারিনা, কিন্তু আমরা যদি ব্যায়ামের সঙ্গে কাচা ছোলা  খেতে পারি তাহলে এটি আমাদের শরীরের জন্য অতিরিক্ত এস্টেমিনা দিয়ে থাকে। 



                           ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিত


আমাদের শরীরের সৌন্দর্য ও গঠন টিকেট তোলে ব্যায়াম দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে, সঠিকভাবে যদি ব্যায়াম করা যায় তাহলে স্বাস্থ্য ও মন দুটোই ভালো থাকে।  জিম করার আগে কাঁচা ছোলা খেলে কি হয় এবং জিম  করার পরেও তা খাওয়া উচিত হবে কিনা সে বিষয়ে সামান্য কিছু ধারণা আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি। 


*প্রথমত ব্যায়াম করার পর কল অথবা ফলের রস খাওয়া উচিত এতে করে শরীরে এক্সট্রা এনার্জি পাওয়া যায়। 

*শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করার জন্য দুধ ও ডিম খেতে পারেন। 


*বিশেষ করে ব্যায়ামের ৩০ থেকে ৪৫ মিনিটের মধ্যে ২০ থেকে ৩০ গ্রাম প্রোটিন ও ১৫ থেকে ৩০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার অবশ্যই জিম করার পর খাওয়া উচিত। 


*ব্যায়াম করার ফলে শরীর থেকে পর্যাপ্ত শক্তি চলে যায়, সে ক্ষেত্রে শক্তি পুনরায় ফিরে পাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিন  সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন যেমন, মাছ, মাংস, ডিম, বাদাম, ছোলা, ইত্যাদি। 


*ব্যায়াম করার সময় শরীর থেকে অতিরিক্ত ঘাম বের হয় যার ফলে ডিহাইডেশনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে সে ক্ষেত্রে ব্যায়াম করার পর প্রচুর পানি পান করতে হবে। 


*শরীরের চাহিদা অনুযায়ী ব্যায়াম করার পর খাবারের পরিমাণ সামঞ্জস্য করতে হবে অতিরিক্ত কোন কিছু খাওয়া যাবে না। 


*এমন খাবার খাওয়া যাবে না যে খাবার খেলে হজম হতে অনেক সময় লাগতে পারে। 


*এই খাবারগুলো ছাড়াও আরো বেশ কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো আপনি আপনার পছন্দমত খাবার  খেতে পারেন। তবে অবশ্যই আপনাদের মনে রাখা উচিত সঠিকভাবে ব্যায়াম করার পর শরীরের দ্রুত পুনরুদ্ধার করতে হবে না হলে শরীরের ফিটনেস সঠিকভাবে অর্জন করা সম্ভব হবে না। 






                         ব্যায়াম করার কতক্ষন পর খাওয়া উচিত


সাধারণত আমরা মূলত দুটি কারণে ব্যায়াম করে থাকি শরীরের অতিরিক্ত জন বেড়ে গেলে, এবং দ্বিতীয় টা হল শরীর এর ফিটনেস ঠিক রাখার জন্য।  তবে আমরা যতই ব্যায়াম করি না কেন আমরা যদি সঠিক খাবার না খাই। সে ক্ষেত্রে আমাদের ব্যায়াম করে কোন লাভ হবে না, যার কারণে আমাদের অবশ্যই সঠিক খাবার গ্রহণ করতে হবে এবং  ক্ষতিকর খাবার এড়িয়ে চলতে হবে তাই নিতে বেশ কিছু   তথ্য তুলে ধরা হলো:


*প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন:ব্যায়াম করার সময় যেহেতু শরীর থেকে পর্যাপ্ত পরিমান ঘাম বের হয়, সেক্ষেত্রে ব্যায়াম করার পর অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে এতে করে  হাইড্রেশনের ঝুঁকি কম থাকে। 


*ব্যায়ামের ধরন ও তীব্রতা: দীর্ঘ সময় ব্যায়াম করার ফলে শরীরের পুষ্টি ও তরল এর ঘাটতি দেখা যায় সে ক্ষেত্রে ব্যায়ামের ধরন ও তীব্রতা উপরে নির্ভর করে খাওয়া উচিত। 


*আপনার ব্যক্তিগত শারীরিক অবস্থা:অনেকে আছে শরীর দুর্বল এবং অল্পতেই ওরা ক্লান্ত হয়ে পড়ে সে ক্ষেত্রে খাবার খাবে না খেতে বেশি সময় লাগতে পারে। 


*আপনার খাদ্য পরিকল্পনা: অবশ্যই খাদ্য খাওয়ার আগে খাবারটি স্বাস্থ্যকর কিনা দেখে খেতে হবে, কেননা অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ফলে শরীরের বিভিন্ন রোগের ভাষা বাঁধতে  পারে। 


*হালকা ব্যায়ামের পর:যারা মূলত হালকা ব্যায়াম করে থাকে তাদের ক্ষেত্রে ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টার মধ্যে খাবার খাওয়া যেতে পারে। 


*মাঝারি তীব্রতার ব্যায়ামের পর:অনেকে আছে একটু সময় নিয়ে ব্যায়াম করে থাকে, সেই ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দেড় ঘন্টা থেকে ২ ঘণ্টার মধ্যে খাবার খেতে পারবেন। 


*তীব্র ব্যায়ামের পর:অনেকে আছেন লম্বা সময় ধরে ব্যায়াম করে থাকে, সেই ক্ষেত্রে দু'ঘণ্টা থেকে তিন ঘন্টার মধ্যে খাবার খাওয়া যেতে পারে। 


আমাদের অবশ্যই মনে রাখা  দরকার যে প্রয়োজনের অধিক  ব্যায়াম করা শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে, সেই ক্ষেত্রে সঠিক উপায়ে ও সঠিক নিয়মে ব্যায়াম করার মাধ্যমে শরীরের ওজন ও শরীরের গঠন সুন্দর রাখা যায়। 



জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয়



                    সকাল বেলায় ব্যায়াম করার আগে কি খাওয়া উচিত


বিশেষ করে যারা সকালবেলায় ব্যায়াম করে থাকে, তারা অনেকেই জানে না যে সকাল বেলায় ব্যায়াম করার আগে কি খেলে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ শক্তি পাওয়া যায় এবং সুন্দরভাবে ব্যায়াম করা যায় নিচে বেশ কিছু তথ্য আপনাদের মাঝে তুলে ধরা হলো। 



*কলা :আমাদের দৈনিক জীবনে একটি জনপ্রিয় খাদ্য হলো কলা, কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট ও পটাশিয়াম যা আমাদের শরীরের অতিরিক্ত এনার্জি ও হজমে  সাহায্য করে থাকে।  প্রতিদিন সকাল বেলায় ব্যায়াম করা ঠিক আধঘন্টা আগে একটি কলা খেতে পারেন যেমন বাংলা কলা। 

*ওটস :এটি ফাইভার সমৃদ্ধ খাবার, সাধারণত একটি শরীরের দ্রুত কার্বোহাইড্রেট এর পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।  যে আমাদের শরীরে এনার্জি লেভেলকে বহুগুণ বাড়াতে  সাহায্য করে, তাই সকাল বেলা ব্যায়াম করার আধাঘন্টারে আগে  এটি  খেতে পারেন। 


*টোস্ট এবং বাদাম মাখন: সকালবেলা ব্যায়াম করার আগে আপনারা চাইলে টোস্ট পুরো শস্যের রুটি  তৈরি করে  এবং বাদামে মাখন ইত্যাদি জাতীয় খাবার খেতে পারেন। 


*দই এবং গ্রানোলা: দই এবং গ্রানোলা তে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও প্রোটিনের উৎস রয়েছে, যা শরীরের শক্তি যোগাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। 


*ডিম:  ডিমের রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও প্রোটিনের উৎস রয়েছে,  আপনি চাইলে সকাল বেলা ব্যায়ামের আগে একটি সিদ্ধ  ডিম খেতে পারেন। 





                         খালি পেটে ব্যায়াম করার উপকারিতা



সকালবেলা খালি পেটে ব্যায়াম করার বেশ কিছু উপকারিতা রোয়েছে নিচে  আলোচনা করা হলো:


*চর্বি পোড়ানো: খালি পেটে ব্যায়াম করার ফলে শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি দূর হয়ে যায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। 


*ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি:যারা নিয়মিত সকাল বেলায় খালি পেটে ব্যায়াম করে থাকে, তাদের  শর্করার  মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। 


*খিদের অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ:যাদের খাবারে অনিহা  রোয়েছে এবং খাবার খেতে মন চায় না তারা নিয়মিত খালি পেটে ব্যায়াম করার ফলে তাদের এই সমস্যা অনেকটাই দূর হয়ে যায়। 


*শক্তি বৃদ্ধি: বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে খালি পেটে ব্যায়াম করার ফলে শরীরের পেশী  শক্ত হয় এবং শরীরের এক্সট্রা এনার্জি বৃদ্ধি পায়। 


* মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি:বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে খালি পেটে ব্যায়াম করার ফলে শরীরের বেশি শক্ত হয় এবং শরীরের এক্সট্রা এনার্জি বৃদ্ধি পায়। 


সকালবেলায় খালি পেটে ব্যায়াম করা সবার ক্ষেত্রে এটি ভালো নয় সেক্ষেত্রে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর আপনারা সকালবেলায় খালি পেটে ব্যায়াম করতে পারেন। 



জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয়


                        খালি পেটে ব্যায়াম করার অপকারিতা


একজন মানুষ সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই তাকে ব্যায়াম করতে হয়, প্রতিদিন মিনিমাম ৩০ মিনিটের ব্যায়ামের পরামর্শ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ দিয়ে থাকেন।  এতে করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীর সুস্থ থাকে, খালি পেটে ব্যায়াম করার ফলে  শরীরের জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির কারণ হতে পারে সে বিষয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

**রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া:অতিরিক্ত ব্যায়াম করার ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে যার ফলে হার্টঅ্যাটাক  হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। 

**মানসিক স্বাস্থ্য অবনতি:অতিরিক্ত ব্যায়াম করার ফলে অনেক সময় দেখা যায় যে, মানসিক সমস্ত অবনতি ঘটে ছাড়াও বিভিন্ন হতাশা ও মানসিক দুশ্চিন্তা গ্রাস করে ফেলে। 

**ঘুম না হওয়া:সাধারণত নিয়মিত ব্যায়াম করার ফলে আমাদের মন-মানসিকতা ঠিক থাকে ও  শরীর সুস্থ থাকে।  কিন্তু অতিরিক্ত ব্যায়াম করা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর, যার ফলে অনেক সময় ঘুমের ব্যাঘাত  ঘটে এবং রাতে ঘুম হয় না। 


**কর্ম ক্ষমতা কমে যায়:আমরা অনেকে আছি অল্প পরিশ্রম করলে শরীর অতিরিক্ত ক্লান্ত পড়ে এর কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে কর্মদক্ষতা হারিয়ে ফেলা। 

**শরীর অতিরিক্ত ব্যথা:আমাদের সমাজে অনেক মানুষ আছে, যারা নিজের ফিটনেস ঠিক রাখার জন্য অতিরিক্ত ব্যায়াম করে থাকে এতে করে তার মাংসপেশিতে  চাপ পড়ে ফলে ব্যথা সৃষ্টি হয়। 


**মেজাজ খিটখিটে হওয়া:অনেক ক্ষেত্রে  দেখা যায় অতিরিক্ত ব্যায়াম করার ফলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায় হয়ে যায় তখন কোন কিছুই আর ভালো লাগেনা। 


**চেহারা উজ্জ্বলতা নষ্ট হয়ে যাওয়া:সঠিক উপায়ে এবং সঠিক নিয়মে ব্যায়াম না করলে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়। আমাদের দেহের কাঠামো নষ্ট হয়ে যায় এবং শরীরের উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলে, তাই সময় অনুযায়ী সঠিক ব্যায়াম বেছে নেওয়া উচিত। 



প্রশ্ন উত্তর পর্ব:জিম করার পরে কাঁচা ছোলা খেলে কি হয়, সে বিষয়ে বেশ কিছু  প্রশ্নসহ উত্তর নিচে দেওয়া হল:

১)খালি পেটে ব্যায়াম করলে কি হয়?

উত্তরঃ খালি পেটে ব্যায়াম করলে বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে, তার মধ্যে হল চর্বি কমে যায়, ওজন কমে  যায়, মানসিক স্বাস্থ্য উন্নতি হয় ও শক্তি বৃদ্ধি পায়। 

২)সকালে ব্যায়াম করার আগে কি খাওয়া উচিত?

উত্তরঃ সকালে ব্যায়াম করার আগে বেশ কিছু খাবার খাওয়া যেতে পারে, সেগুলো হলো কলা, ওটস, টোস্ট, এবং বাদাম মাখন, ও দই এবং  ডিম ইত্যাদি জাতীয় খাবার। 

৩)ব্যায়াম না করলে কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে?

উত্তরঃ নিয়ম না করলে ব্যায়াম না করলে,শরীরের বেশ কিছু ক্ষতি হতে পারে সেগুলো হলো রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া, ঘুম না হওয়া, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হওয়া, কর্ম ক্ষমতা হারিয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত চর্বি জমে যাওয়া  ইত্যাদি সহ বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। 

৪)বেয়াম কি ভরা পেটে করতে হয়:জি অবশ্যই ব্যায়াম খালি পেটে এবং বড় পেটে উভয় ভাবে করা  যায়, তবে যাদের শারীরিক সমস্যা রয়েছে ,তারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে  ব্যায়াম করতে পারেন। 

৫)ব্যায়াম করার কতক্ষন পর খাওয়া উচিত?

উত্তর:স্বাভাবিকভাবেই ব্যায়ামের পর শরীর ক্লান্ত হয়ে যায়। আধা ঘণ্টা পর হালকা খাবার খেতে পারেন। যেমন ফল কিংবা ফলের রস। আর অবশ্যই কমপক্ষে দুই ঘণ্টা পর ভারী খাবার খাবেন।


পোস্টে ট্যাগ:কাঁচা ছোলা খেলে কি মোটা হয়ে যায়,জিমের পর ছোলা খাওয়া যাবে কি,ছোলা কাদের খাওয়া উচিত নয়,প্রতিদিন কতটুকু ছোলা খাওয়া যায়,জিম করার পর ছেড়ে দিলে কি হয়,জিম করলে কি খাবার খেতে হয়,জিম করার আগে ও পরে কি খাওয়া উচিত,সপ্তাহে কতদিন জিম করা উচিত,



শেষ কথা: জিম করার পর কাতার ছোলা খেলে কি হয়, সেই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আজকে এই পোস্টে আমি তুলে ধরেছি।  আমি আশা করি আপনাদের প্রশ্নের প্রয়োজনীয় উত্তর আজকের এই পোস্টে  পেয়ে যাবেন,আমার এই পোস্টি যদি আপনাদের  ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টস করতে ভুলবেন না। 


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url